পাঁচবিবি উপজেলা

পাঁচবিবি উপজেলা

অবস্থানঃ

উপজেলা প্রায় ২৫ ০৮র্-২৫১৭র্ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮৫৬র্-৮৯১৩র্ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত উত্তরে দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর ঘোড়াঘাট উপজেলা দক্ষিনে জয়পুরহাট সদর কালাই উপজেলা পূর্বে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ

 নামকরণের  কাহীনিঃ

নামকরণের বিভিন্ন মত রয়েছে পূর্বে এই উপজেলার নাম ছিল লালবাজার থানা পারস্যের বণিকেরা লালবাজার এলাকার সমৃদ্ধি দেখে পানসিভার শব্দ থেকেও পাঁচবিবি নাম করণ হতে পারে বলেও কিংবদন্তী রয়েছে কেউ বলেছেন প্রাচীন জনপদ পঞ্চগৌড় এর রাজধানী ছিল পাঁচবিবি পঞ্চগৌড় বিকৃত হয়ে পঞ্চগৌরীতে এবং পঞ্চগৌরী রূপান্তরিত হয়ে পঞ্চ হতে পাঁচ এবং গৌরী হতে বিবি অর্থাৎ পাঁচবিবি হয়েছে একজন ঐতিহাসিক বলেছেন পাঞ্চাবিবি নামের একজন বৃদ্ধার জমিতে পাঁচবিবি রেলষ্ট্রেশন স্থাপিত হয় ফলে রেলষ্ট্রেশনের নাম রাখা হয় পাঁচবিবি এবং সেখান থেকে পাঁচবিবি হয়েছে নাম করণের ক্ষেত্রে বিতর্ক থাকলেও ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় আনুমানিক বাংলা ১১০০ সালে (১৭০০খ্রীঃ) বাগুড়ী (বর্তমান খাসবাগুড়ী) এলাকায় এক মুসলিম দরবেশ এর  পর্যায়ক্রমে পাঁচ জন বিবি ছিলেন তাঁরা প্রত্যেকে ধর্মপরায়ন, কামেল, শ্রদ্ধেয়া ছিলেন পাঁচজন স্ত্রী মৃত্যুবরণ করলে খাসবাগুড়ী ছোট যমুনা এর তীরবর্তী স্থানে  তাঁদের পাঁচটি মাজার স্থাপিত হয় তাঁদের স্মৃতি সম্মানার্থে তখনএলাকাবাসী সে স্থানকেপাঁচবিবি দরগাহপরর্বতীতেপাঁচবিবিনামে ডাকত খাসবাগুড়ী স্থানটি এখনও পুরানো পাঁচবিবি নামে সমাধিক পরিচিত নদীভাঙ্গনের কারণে ১৮৬৮ সালে ১৬ই মার্চ লালবাজার থানা সদর বেল-আমলার লালবাজার স্থান হতে পাঁচবিবি দরগায় তথা পাঁচবিবিতে স্থানান্তর করা হয় তথন থেকে এর নাম হয় পাঁচবিবি



          ১৭৯৩ সালে সমগ্র পাঁচবিবি অঞ্চল সহ বর্তমান জয়পুরহাট এলাকা নিয়ে লালবাজার ( বর্তমান পাঁচবিবি ) থানা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮২১ সালে দিনাজপুর জেলার লালবাজার (বর্তমান পাঁচবিবি) , ক্ষেতলাল বদলগাছী থানা সহ মোট ০৯টি থানা নিয়ে বগুড়া জেলা গঠিত হলে লালবাজার ( বর্তমান পাঁচবিবি) থানা বগুড়া জেলার অধীনে চলে যায় খরস্রোতা নদী ভাঙ্গনে লালবাজার থানা ভেংগে যেতে থাকলে ১৮৬৮ সালের ১৬ই মার্চ  থানা সদর লালবাজার হতে খাসবাগুড়ী নিকটবর্তী যমুনা তীরবর্তী  পাঁচবিবি দরগা সংলগ্ন স্থানে স্থাপিত হয়  তখন থেকে লালবাজার থানা পাঁচবিবি নামে পরিচিত হতে থাকে ১৯৭১ সালের ১লা জানুয়ারী  জয়পুরহাট মহকুমা ঘোষিত হলে পাঁচবিবি থানা জয়পুরহাট মহকুমার অন্তর্ভূক্ত হয় ১৯৮২ সালের ১৫ই ডিসেম্বর পাঁচবিবি থানাকে পাঁচবিবি উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয় ১৯৮৪ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারী  জয়পুরহাট জেলা ঘোষিত হলে পাঁচবিবি উপজেলা জয়পুরহাট জেলার অন্তর্ভূক্ত হয়

***

 

যোগাযোগ

সড়ক পথে-
ঢাকা  থেকে ঢাকা-বগুড়া জাতীয় মহাসড়ক পথে জয়পুরহাট পর্যন্ত (প্রায় ৩০০ কিঃমিঃ) পাঁচবিবি উপজেলা পরিষদ
জয়পুরহাট থেকে জয়পুরহাট-হিলি সড়ক পথে সড়কপথে (প্রায় ১২ কিঃমিঃ) পাঁচবিবিউপজেলা পরিষদ
হিলি থেকে হিলি হইতে পাঁচবিবি সড়ক পথে(প্রায় ১৮ কিঃমিঃ) পাঁচবিবিউ পজেলা পরিষদ
দিনাজপুর থেকে হিলি/পাঁচবিবি সড়ক পথে(প্রায় ১২০ কিঃমিঃ) পাঁচবিবিউ পজেলা পরিষদ

রেল পথে-
বিঃদ্রঃ-রেল পথে পাঁচবিবি থেকে উত্তের- দিনাজপুর, রংপুর লীলফামারী, দক্ষিণে পশ্চিমে নাটোর-রাজশাহী দক্ষিনে-বগুড়া, খুলনা, বঙ্গ বন্ধু সেতু, ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় যাওয়া যায় পাঁচবিবি উপজেলা পরিষদথেকে ৫০ মিঃ দুরে অবস্থিত রেল ষ্টেশন

***



পোষ্টালঠিকানাঃ  উপজেলানির্বাহীঅফিসারেরকার্যালয়, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট
টেলিফোন   - ০৫৭২৪-৭৫০১৪
ফ্যাক্স    -  ০৫৭২৪-৭৫৩৬১
-মেইল-  unopanchbibi@ moestab.gov.bd 
-মেইলঃ iscjaypurhat@bscic.gov.bd
রেলষ্টেশন বাস ষ্ট্যান্ড থেকে সড়ক পথে অফিসে যাওয়া যায়

***

 

ইউনিয়ন সমূহ

ইউনিয়নের নাম                     জনসংখ্যা
০১ নং    বাগজানা                   ২১০৬৪
০২ নং    ধরঞ্জি                         ২৭১১৪
০৩ নং    আয়মারসুলপুর           ২৬৪৬১
০৪ নং     বালিঘাটা                    ২১৩০৩
০৫ নং    আটাপুর                       ২৩৪০১
০৬ নং    মোহাম্মদপুর                 ২২৯১৯
০৭ নং     কুসুম্বা                        ২৬২৩০
০৮ নং    আওলাই                     ২৬৭৪০

***


এক নজরে পাঁচবিবি পৌরসভা

ক্র: নং
বিবরণ
পরিমাণ
০১
স্থাপিত
২৭ শে আগষ্ট ১৯৯৮ সাল
০২
শ্রেণী
‘‘’’ (প্রথম)
০৩
ওয়ার্ড সংখ্যা
০৯ (নয়) টি
০৪
এরিয়া
১০বর্গ কিলো মিটার
০৫
জনসংখ্যা
২৫,০০০ জন
(
) পুরম্নষ- ১৩,২৭৫জন,
(
) মহিলা- ১১,৭৭৫জন
০৬
হোল্ডিং সংখ্যা
,৫২৩টি
০৭
রাসত্মা
৪৯.২৮৬ কিঃ মিটার
(
) পাকা- ১৯.৩৮৬কিঃ মিটার,
(
) কাচা-২৯.৯১০কিঃ মিটার
০৮
ড্রেন
৩৪.৬০৬কিঃ মিটার
(
) ব্রিক্স ড্রেন-.৮২৩কিঃমিটার, কাচা ড্রেন- ২৯.৭৮৩কিঃ মিটার
০৯
ব্রিজ

১০
কালভার্ট

১১
() কবরস্থান
(
) শ্মশান ঘাট
১০টি
০১টি
১২
পশু হাসপাতাল
০১টি
১৩
পরিবার পরিকল্পনা
০১টি
১৪
নলকূপ
২০টি
১৫
গণ শৌচগার
০২টি
১৬
পৌর হাট বাজার
০১টি
১৭
সড়ক বাতি
১২২টি
১৮
স্যানিটেশনের জন্য রিংসস্নাাব বিতরণের সংখ্যা

১৯
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান
() জামে মসজিদ
৩০টি
() পুরাতন জামে মসজিদ
২টি
() মন্দির
৯টি
() গীর্জা
০টি
() প্যাগোডা
০টি
                                                 

২০
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
() কলেজ
২টি
() কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
২টি
() সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়
২টি
() বেসরকারী উচ্চ বিদ্যালয়

() সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
০৬টি
() রেজিষ্টার প্রাথমিক বিদ্যালয়
০২টি
() কেজি স্কুল
০৭টি
() মাদ্রাসা
১টি
() এতিম খানা
৪টি
২১
() গণ পাঠাগার (সরকারী)
১টি
() গণ পাঠাগার (বেসরকারী)
৩টি
২২
শাখা ডাকঘর
১টি
২৩
চিকিৎসা কেন্দ্র
৩টি
২৪
তহশিল অফিস
১টি
২৫
ব্যাংক
৪টি
২৬
বেসরকারী প্রতিষ্ঠান (এনজিও)
৭টি
২৭
ক্লাব
-১০টি
২৮
পুলিশ তদমত্ম কেন্দ্র
১টি
২৯
টিএন্ডটি অফিস
১টি
৩০
হাসপাতাল
১টি
৩১
বেসরকারী ক্লিনিক
১টি
৩২
খাস জমি

৩৩
সরকারী জমি

৩৪
জমিদার বাড়ী
১টি
৩৫
সিনেমা হল
১টি
৩৬
স্টেডিয়াম
১টি

***

পাঁচবিবি পৌরসভা কাউন্সিলরগণ

ক্রমিক নং
নাম
ওয়াড
মোছাঃ ইভানা আক্তার মিনু
মহিলা কাউন্সিলর, সংরক্ষিত আসন নং-০১,০২,০৩
মোছাঃ ফাতেমা খাতুন
মহিলা কাউন্সিলর, সংরক্ষিত আসন নং-০৪,০৫,০৬
মোছাঃ তহমিনা আক্তার শিরিন
মহিলা কাউন্সিলর, সংরক্ষিত আসন নং-০৭,০৮,০৯
মোঃ রম্নহুল আমিন
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০১
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০২
মোঃ আব্দুল হান্নান রনি
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০৩
মোঃ ইদ্রিস আলী ফকির (বাহাদুর)
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০৪
মোঃ নূর হোসেন নূর
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০৫
মোঃ আনিছুর রহমান বাচ্চু
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০৬
১০
মোঃ শাহীন আল মামুন
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০৭
১১
মোঃ মুনসুর রহমান
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০৮
১২
মোঃ কামাল হোসেন আকন্দ
কাউন্সিলর, ওয়ার্ড নং-০৯

***


পাঁচবিবির প্রথম কৃষিবিদ কৃষি বিজ্ঞানী

নাম                               :           . মোহাম্মদ আব্দুল করিম
পিতার নাম                      :           মরহুম মোহাম্মদ আব্দুল গফুর (প্রাক্তন শিক্ষক)
স্থায়ী ঠিকানা                     :           গ্রাম- দমদমা; পাঁচবিবি পৌরসভা;
                                               
থানা, ডাকঘর, উপজেলা- পাঁচবিবি
                                               
জেলা- জয়পুরহাট
শিক্ষাগত যোগ্যতা              :
(
) পাঁচবিবি লাল বিহারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৫৪ সালে একমাত্র প্রথম বিভাগ প্রাপ্ত ম্যাট্রিকুলেট                        
(
) রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে আইএসসি পাশ
(
) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন শেরে-বাংলা কৃষি কলেজ, তেজগাঁ, ঢাকা থেকে ১৯৫৯ সালে বিএজি (ব্যাচেলর অব এগ্রিকালচার) ডিগ্রি লাভ
(
) কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অধীনে  চাকুরীরত অবস্থায় লেবাননের আমেরিকান ইউনিভারসিটি অব বৈরুত থেকে ১৯৭২  সালে কীটতত্ত্ব বিষয়ে  এম. এস. (মাষ্টার অব সায়েন্স) ডিগ্রি লাভ
(
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউটে বিজ্ঞানী হিসাবে চাকুরীরত অবস্থায় আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বাউলিং গ্রীন স্টেট  ইউনিভারসিটি থেকে ১৯৮৩ সালে  প্রাণী-পরিবেশ বিজ্ঞান গবেষণা বিষয়ে  পি্এইচ.ডি. (ডক্টর অব ফিলোসফি) ডিগ্রি লাভ
(
দেশ বিদেশের বহু কৃষি গবেষণা সংস্থা থেকে বিভিন্ন ফসলের চাষ সে সকল ফসলের অনিষ্টকর কীটপতঙ্গ মেরুদন্ডী প্রাণীসমূহের দমন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ-প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত

কর্মজীবন:
সুদীর্ঘ ৩৭ বছরের চাকুরী জীবনে (জানুয়ারি, ১৯৬০ থেকে আগষ্ট, ১৯৯৬) কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে প্রায় ১৫ বছরের সরকারী চাকুরীকালে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহে কৃষিতত্ত্ব বিষয়ক ইন্সট্রাকটর,  কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা বিদেশে কীটতত্ত্ব বিষয়ে পড়াশুনা এবং গবেষণা, কৃষিতত্ত্বের ইন্সট্রাকটর পদে কর্মরত থাকা অবস্থায় কীটতত্ত্ব বিষয়ে এম. এস ডিগ্রি থাকায় কতৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে প্রথমে ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান ইক্ষুু-কীটতত্ত্ববিদ পদে মোট (পাঁচ) বছর এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান  মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে যোগদান বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে কর্মরত অবস্থতায় পিএইচ.ডি. ডিগ্রী লাভ সহ  এই কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চাকুরী থেকে পরিচালক (সেবা সরবরাহ) পদে পদোন্নতি প্রাপ্তির পর ০১-০৮-১৯৯৬ ইং তারিখে পূর্ণভাবে অবসরপ্রাপ্ত হই অবসরপ্রাপ্তির পর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউনসিলের  অধিনস্ত বিভিন্ন প্রজেক্টে জাতীয় কোঅর্ডিনেটর অথবা কৃষি বিশেষজ্ঞ হিসাবে কাজ করেছেন
কর্মপরিচয়:
ছাত্রাবস্থায় পঞ্চাশ ষাট এর দশকে একজন ভাল ছাত্র প্রশিক্ষক হওয়া ছাড়াও  পাঁচবিবি, শেরে-বাংলা কৃষি কলেজ (তেজগাঁ, ঢাকা) এবং সিলেট খুলনার কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহে ক্রিকেট খেলা, নাটক যাবতীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসমূহের  প্রধান সংঘঠক মূল অংশগ্রহণ ছিল কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহে কৃষিতত্ত্ব বিষয়ক শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষকের স্বীকৃতি লাভ করে ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান ইক্ষুু-কীটতত্ত্ববিদ পদে এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান  মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে প্রায় ২২ বছর একজন নেতৃস্থানীয় কৃষিবিজ্ঞানী হিসাবে দেশসেবার সূযোগ পেয়েছেন ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের সূচনালগ্নের পাঁচ রছরে ইনস্টিটিউটটিকে ঠিক মত গড়ে তুলতে এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসাবে প্রশংসনীয় অবস্থানে নিয়ে যেতে সকল বিজ্ঞানীকে উদ্বুদ্ধ করতে নিবেদিতপ্রাণ কর্মী নেতার ভূমিকা পালন করেছেন  পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান  মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে যোগদান করে একজন বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, নিবেদিতপ্রাণ প্রবীণ কৃষি-কীটতত্ত্ববিদ এবং অনিষ্টকর মেরুদন্ডী প্রাণী নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞ হিসাবে কীটতত্ত্ব বিভাগ অনিষ্টকর মেরুদন্ডী প্রাণী গবেষণা শাখার আধুনিকায়নে এবং আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা পরিচালনে সক্ষম  হন কারণে ইপসায় (বর্তমান বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সালনা, গাজীপুর) এম. এস.   পি্এইচ.ডি. কোর্সের ছাত্রদের কীটতত্ত্ব বিষয়ক কোর্সসমূহের পাঠদান করি এবং ইপসা, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এম. এস.   পি্এইচ.ডি. কোর্সের ছাত্রদের কীটতত্ত্ব অনিষ্টকর মেরুদন্ডী প্রাণী গবেষণা বিষয়েথিসিসসুপারভাইজার ছিলেন জাতীয় আর্ন্তজাতিকজার্নাল অন্যান্য প্রকাশনাসমূহে বাংলাদেশের বিভিন্ন ফসলের অনিষ্টকর কীটপতঙ্গ মেরুদন্ডী প্রাণীসমূহের ক্ষয়-ক্ষতি নিরুপন দমন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে তাঁহার লেখা ৭২টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে একজন সেরা কৃষি কীটতত্ত্ববিদ অনিষ্টকর মেরুদন্ডী প্রাণী নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞ হিসাবে আর্ন্তজাতিক বিভিন্ন সংস্থা ওাবাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সর্বোচ্চ সংস্থাবাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন  ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অব সায়েন্সকর্তৃক স্বীকৃতি লাভ এবং  বাংলাদেশ কীটতত্ত্ব  সমিতি থেকে স্বর্ণপদক লাভ করেন

***

তথ্য সংগ্রহকারী
লিমন দেশী বয়
০১৭২৪৬৭৭৭৮৯, ০১৫৫৩৫৯৪৪৭১
www.joypurhat20.blogspot.com